প্রতিদিন সকালে এক গ্লাস গাজরের জুস স্বাস্থ্যের উন্নতি করবে কয়েকগুণ। নিচে আর আরও কিছু উপকারিতা দেওয়া হল –
নতুন দাঁত বের হয়েছে বা সবজি দিয়ে খিচুড়ি খেতে পারে, এমন শিশুদের জন্য গাজর দিয়ে তৈরি খিচুড়ি যথেষ্ট উপকারী। গাজর খেলে দাঁতের মাড়ির দুর্বলতা কমে, খাবার হজম হয় ভালোভাবে। কারণ, এতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে আঁশজাতীয় উপাদান। এই উপাদান কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে।
শরীরের যেসব কোলেস্টেরল রক্তের মধ্যে মিশে রক্তে জমাট বেঁধে যায়, হূৎপিণ্ড থেকে রক্ত সারা শরীরে পৌঁছাতে বাধা তৈরি করে, সেসব কোলেস্টেরলের পরিমাণ কমায় গাজর। আর কিছু কোলেস্টেরল বা চর্বি রয়েছে, যা ত্বকে কোলেস্টেরলের বা লাইপোপ্রোটিনের মাত্রা বাড়িয়ে দেয়।
গাজরের মূত্রনালীর স্বাস্থ্য রক্ষা করার ক্ষেত্রেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে। এটি মূত্রনালীর ইনফেকশন প্রতিরোধ করে এবং শরীর থেকে বিষাক্ত পদার্থ অপসারণে সাহায্য করে। গাজর খাওয়া মূত্রনালীকে সুস্থ রাখতে সহায়ক।
একদম কম তেল মসলায় কাসুন্দি চিকেন বানানোর হিট ফর্মুলা!
আপনার যদি বাথরুমে যেতে সমস্যা হয় তবে কিছু কাঁচা গাজর খেয়ে দেখুন। এতে থাকা উচ্চ ফাইবার সামগ্রী কোষ্ঠকাঠিন্য কমাতে এবং আপনাকে নিয়মিত এই সমস্যা থেকে দূরে রাখতে সাহায্য করতে পারে।
২) বাকি অর্ধেক ইউরিয়া সমান দুই কিসিৱতে চারা গজানোর ১০-১২দিন ও ৩৫-৪০ দিন পর উপরি প্রয়োগ করতে হবে।
যদি অত্যধিক বিটা-ক্যারোটিন খান তবে এটি আপনার ত্বককে কমলা-হলুদ বর্ণে পরিণত করতে পারে। এই অবস্থাকে ক্যারোটেনমিয়া বলা হয়। এটি তুলনামূলকভাবে ক্ষতিকারক এবং সাধারণত চিকিৎসা করা যেতে পারে। কিন্তু চরম ক্ষেত্রে, এটি ভিটামিন এ কে তার কাজ থেকে বিরত রাখতে পারে এবং আপনার দৃষ্টি, হাড়, ত্বক, বিপাক বা ইমিউন সিস্টেমকে প্রভাবিত করতে পারে। অত্যধিক বিটা-ক্যারোটিন তাদের জন্যও সমস্যার কারণ হতে পারে যারা এটিকে ভিটামিনে পরিবর্তন করতে পারে না। যেমন হাইপোথাইরয়েডিজম আছে এমন ব্যক্তিদের জন্য। অনেকের ক্ষেত্রে গাজর খাওয়ার পর মুখে চুলকাতে পারে। এটাকে ওরাল অ্যালার্জি সিন্ড্রোম website বলে। শরীর কিছু ফল এবং শাকসবজিতে থাকা প্রোটিনের প্রতি এমনভাবে প্রতিক্রিয়া দেখায় যেন সেগুলি আপনার অ্যালার্জিযুক্ত পরাগ। গাজর রান্না করা হলে এটি ঘটে না।
অতিরিক্ত কফি খাওয়ার পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া কি?
আর জি কর কাণ্ডের আবহেই এবার থ্রেট কালচারের বিরূদ্ধে সরব শমীক
ছবি সূত্র- পিক্সেলস। গাজরে রয়েছে ক্যারোটিনয়েডস। এই উপকরণ বিশেষ কিছু ধরনের ক্যান্সার রুখে দিতে সহায়তা করে।
কুড়কুড়ে মজাদার ভেন্ডি বানিয়ে ফেলুন খুব সহজ কৌশলে
বিটা ক্যারোটিনের উৎস সমূহ: গাজর, মিষ্টি আলু, মিষ্টি কুমড়া, পালংশাক, বাঁধাকপি, শালগম, টমেটো, লাল মরিচ, মটর ও ব্রকলিতে বিটা ক্যারোটিন পাওয়া যায়।
হাই, আমি তিশা সেন। একজন ব্লগ লেখিকা এবং স্বাস্থ্য সচেতন মানুষ। আমার প্যাশন মানুষের শরীর- স্বাস্থ্য বিষয়ে সচেতন করা। মানুষের শরীরের রোগ সংক্রান্ত চিকিৎসা এবং স্বাস্থ্য ভালো রাখার টিপস নিয়ে লেখালেখির কাজ করতে ভালোবাসি। আমার লক্ষ্য রোগের এবং স্বাস্থ্য সম্পর্কে মানুষকে সচেতন করা। বিভিন্ন ধরণের রোগের চিকিৎসার উপায় জেনে নিজেকে সুস্থ রাখুন এবং নিজের সৌন্দর্যকে বজায় রাখার টিপস জানতে আমাদের এই পেজ অনুসরণ করুন।